দুর্গাপুর, ১৬ সেপ্টেম্বর : গভীর নিম্নচাপের জেরে দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে ভারী বৃষ্টি। সেই বৃষ্টির জেরে জল বেড়েছে একাধিক নদীতে। টুমনি নদীতেও পেরেছে জলের স্তর। সেই জলে প্লাবিত হয়েছে কাঁকসার বিদবিহারের শিবপুর, কৃষ্ণপুর, নবগ্রাম সহ একাধিক গ্রামের চাষের জমি। কয়েক হাজার বিঘা চাষের জমি এখন জলের তলায়। টুমনি নদীর জলে শিবপুরের ভাসাপুল জলমগ্ন হওয়ায় বিচ্ছিন্ন পশ্চিম বর্ধমানের সাথে বীরভূমের যোগাযোগ। চরম দুর্ভোগের মুখে দুই জেলার মানুষ।
চরম ক্ষতির মুখে কৃষকরা। স্থানীয় বাসিন্দা মদনমোহন ঘোষ বলেন,”টুমনি নদীর জল বাড়লেই আমাদের দুর্ভোগ বাড়ে। যোগাযোগ ব্যবস্থা তো বিচ্ছিন্নই সাথে এলাকার সব ধান চাষের জমিও জলের তলায়।আমাদের যন্ত্রণার শেষ নেই। কিছুদিন আগেও একই ঘটনা ঘটেছিল।””অজয় তীরবর্তী জমিতে প্রচুর শাকসবজি চাষ হয়ে থাকে। মূলত কৃষিজীবী মানুষেরা এই এলাকায় কৃষি ফলন ঘটিয়ে নিজেদের জীবন জীবিকা নির্বাহ করেন। লাগাতার তিন দিন বৃষ্টির কারণে সমস্ত চাষের জমি জলের তলায় চলে গেছে। পুজোর আগে শাকসবজি সম্বলিত এই কৃষি জমি জলের তলায় চলে যাওয়ার কারণে জিনিসপত্রের দাম বাড়ার সম্ভাবনা দেখা দিল। তবে টুমনি নদীর ওপরে এই সেতু একটু বেশি বৃষ্টিপাত হলেই জলের তলায় চলে যায়। এই সেতু দিয়েই নিত্যদিন বীরভূম ও পশ্চিম বর্ধমান জেলার হাজার হাজার মানুষ পারাপার করে থাকেন। এখন সবাই তাকিয়ে আছে বৃষ্টি কখন থামে এবং জল কখন নেমে গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।।
দুর্গাপুর, ১৬ সেপ্টেম্বর : গভীর নিম্নচাপের জেরে দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে ভারী বৃষ্টি। সেই বৃষ্টির জেরে জল বেড়েছে একাধিক নদীতে। টুমনি নদীতেও পেরেছে জলের স্তর। সেই জলে প্লাবিত হয়েছে কাঁকসার বিদবিহারের শিবপুর, কৃষ্ণপুর, নবগ্রাম সহ একাধিক গ্রামের চাষের জমি। কয়েক হাজার বিঘা চাষের জমি এখন জলের তলায়। টুমনি নদীর জলে শিবপুরের ভাসাপুল জলমগ্ন হওয়ায় বিচ্ছিন্ন পশ্চিম বর্ধমানের সাথে বীরভূমের যোগাযোগ। চরম দুর্ভোগের মুখে দুই জেলার মানুষ। চরম ক্ষতির মুখে কৃষকরা। স্থানীয় বাসিন্দা মদনমোহন ঘোষ বলেন,”টুমনি নদীর জল বাড়লেই আমাদের দুর্ভোগ বাড়ে। যোগাযোগ ব্যবস্থা তো বিচ্ছিন্নই সাথে এলাকার সব ধান চাষের জমিও জলের তলায়।আমাদের যন্ত্রণার শেষ নেই। কিছুদিন আগেও একই ঘটনা ঘটেছিল।””অজয় তীরবর্তী জমিতে প্রচুর শাকসবজি চাষ হয়ে থাকে। মূলত কৃষিজীবী মানুষেরা এই এলাকায় কৃষি ফলন ঘটিয়ে নিজেদের জীবন জীবিকা নির্বাহ করেন। লাগাতার তিন দিন বৃষ্টির কারণে সমস্ত চাষের জমি জলের তলায় চলে গেছে। পুজোর আগে শাকসবজি সম্বলিত এই কৃষি জমি জলের তলায় চলে যাওয়ার কারণে জিনিসপত্রের দাম বাড়ার সম্ভাবনা দেখা দিল। তবে টুমনি নদীর ওপরে এই সেতু একটু বেশি বৃষ্টিপাত হলেই জলের তলায় চলে যায়। এই সেতু দিয়েই নিত্যদিন বীরভূম ও পশ্চিম বর্ধমান জেলার হাজার হাজার মানুষ পারাপার করে থাকেন। এখন সবাই তাকিয়ে আছে বৃষ্টি কখন থামে এবং জল কখন নেমে গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।।