দুর্গাপুর, ২৪ জানুয়ারি : সেইলের প্রতিষ্ঠা দিবসে চূড়ান্ত অব্যবস্থা, আধিকারিকদের সাথে বচসা। উত্তেজনা ম্যারাথন দৌড়কে ঘিরে। শুক্রবার কেন্দ্রীয় ইস্পাত মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ স্টিল অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার
দুর্গাপুর, ২১ জানুয়ারি : বিস্তীর্ণ খনি অঞ্চলের লক্ষ লক্ষ বাসিন্দাসহ বীরভূমের একটা বড় অংশের মানুষদের জন্য এবার অজয়ের পাড়ে তৈরি হতে চলেছে বৈদ্যুতিক চুল্লি। ২০২৬
দুর্গাপুর, ১৪ জানুয়ারি : ‘স্মর গরল খন্ডনম,মম শিরসি মন্ডনম,দেহি পদ পল্লব মুদারাম’ কবি জয়দেবের গীতগোবিন্দমের শেষ লাইনটি লিখেছিলেন স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ। কথিত আছে পৌষ মাসের সংক্রান্তির
দুর্গাপুর, ১০ জানুয়ারি: এ যেন এক অন্যরকম জন্মদিন পালন। নেই কেক মাখামাখি। গানা বাজনা কিংবা হৈ হুল্লোড়। বরং একেবারে সাদামাটা ভাবেই পালিত হল বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ
দুর্গাপুর, ৮ জানুয়ারি : লাল মুনিয়া, সবুজ বাঁশপাতি, দেশি চাঁদিঠোঁট সহ নানান বিরল প্রজাতির পাখি রয়েছে অজয়ের পাশের জঙ্গলে। বনদপ্তরের সমীক্ষায় উঠে এলো এমনই তথ্য।
পিকনিক স্পটে ঘুরছে ‘ঐরাবত’। যা দেখে পর্যটকরা চমকেও যাচ্ছেন। না না এই ‘ঐরাবত’ মানে হাতি নয়। এটা বনদপ্তরের একটি বিশেষ গাড়ির নাম। পর্যটকরা পরে বুঝলেন
তারাপীঠ, ৩০ ডিসেম্বর : ২০২৪ এর বিদায় আসন্ন। ২০২৫ কে স্বাগত জানানোর কয়েক ঘন্টা আগে সোমবতী অমাবস্যায় তারাপীঠ মহাশ্মশানে তন্ত্রসাধকদের মাতৃসাধনা।আর তাকে ঘিরেই উপচে পড়া
বাঁকুড়া,৩০ ডিসেম্বর: ২৯ ডিসেম্বর অর্থাৎ রবিবার দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর বাঁকুড়ার গোসাইডির জঙ্গলে কাবু করা সম্ভব হয়েছে ওডিশার সিমলিপাল থেকে বাংলায় ঢুকে পড়া বাঘিনি জ়িনাতকে। আপাতত
আর এক দিনের মধ্যেই বিদায় নেবে ২০২৪। তার পরেই আবার একটা নতুন বছরের সূচনা। যদিও ক্রিসমাসের সময় থেকেই উৎসবের আমেজ চারদিকে। আর বর্ষশেষে সেই আমেজ
দুর্গাপুর, ২৫ ডিসেম্বর : আজ বড়দিন। সারা বিশ্বজুড়ে যীশু খ্রিস্টের জন্ম দিবস উপলক্ষে চূড়ান্ত উন্মাদনা। রাস্তায় উপচে পড়া ভিড়। চার্চে লম্বা লাইন। জাতি ধর্ম বর্ণ
