ক্রীড়ামন্ত্রীর কথায় রাজ্যের “”ক্রীড়াক্ষেত্রে দুর্গাপুর হল সাপ্লাইলাইন””

দুর্গাপুর, ২৫ জানুয়ারি : দুর্গাপুর ক্রিকেট ক্লাবে অল ইন্ডিয়া আন্ডার ১৫ চূড়ান্ত পর্যায়ের খেলার উদ্বোধন করলেন রাজ্যের ক্রীড়া মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, পঞ্চায়েত গ্রামোন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার। উপস্থিত ছিলেন সাংসদ কীর্তি আজাদ, অরূপ চক্রবর্তী, বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী, তালডাংরার বিধায়ক ফাল্গুনী সিংহ রায়, দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থার চেয়ারম্যান সুভাষ মন্ডল,দুর্গাপুর নগর নিগমের প্রশাসক মন্ডলীর সদস্যা রাখি তিওয়ারী ও ধর্মেন্দ্র যাদব, মহাকুমা শাসক সৌরভ চট্টোপাধ্যায় সহ বিশিষ্ট জনেরা। মন্ত্রী অরূপ চক্রবর্তী বলেন,”আমরা খেলোয়াড়দের পাশে আছি। বাংলার খেলোয়াড়দের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সব রকম পদক্ষেপ গ্রহণ করছে রাজ্যের সরকার। দুর্গাপুর ক্রিকেট ক্লাবের খেলোয়াড়দের পাশেও আমরা প্রত্যেক মুহূর্তে থাকবো। ওদের কোন সমস্যা হলে সেগুলো দ্রুত নিরসনেরও চেষ্টা করব।

” খড়দাহ তে ফুটবল আ্যকাডেমি গঠন হলেও সেখানে জেলার প্রতিভাবান ফুটবলারদের স্থান হচ্ছে কোথায়? এমন প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস জানান, “” রাজ্যের জেলা হচ্ছে আমাদের সাপ্লাই লাইন।একথা আমরা বহুবার বলেছি। জেলার প্রতিভাবান খেলোয়াড়রা সুযোগ পাচ্ছে। “” মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার বলেন,”রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় প্রান্তিক স্তরের খেলোয়াড়রাও সমস্ত সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে। তারাও বিশ্বের দরবারে পৌঁছে যাচ্ছে।””অনুষ্ঠানে উপস্থিত বর্ধমান -দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের সংসদ তথা ১৯৮৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য কীর্তি আজাদ বলেন, “”দুর্গাপুর ক্রিকেট ক্লাবের মত ক্রিকেটের প্রশিক্ষণ একাডেমি থাকা জরুরি। এই একাডেমি গুলি থেকেই আগামী দিনে বহু ক্রিকেটার উঠে আসবে। তবে ক্রিকেট মানে টোয়েন্টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট নয়। ক্রিকেট মানে হচ্ছে কখনো ওঠা কখনো নামা অর্থাৎ টেস্ট ক্রিকেট। সেই ক্রিকেটই হচ্ছে আসল ক্রিকেট। “”

Share it :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

নিউজ হান্ট অফিসের ঠিকানা এবং যোগাযোগের বিবরণ