দুর্গাপুর, ১৫ এপ্রিল : রায়গঞ্জের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী কৃষ্ণ কল্যানীর সমর্থনে প্রচারে গিয়ে রাজ্যের মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় প্রসঙ্গক্রমে দিলীপ ঘোষের প্রবল সমালোচনা করে বলেন, “”মেদিনীপুরের সমস্ত গরুর দুধ দুইয়ে সোনা বের করার পর ঘোষ কে বর্ধমান -দুর্গাপুরে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে “”।বাবুল সুপ্রিয়র এই কটাক্ষের জবাব দিলেন দিলীপ ঘোষ সোমবার দুর্গাপুরে। দিলীপ ঘোষের পাল্টা প্রতিক্রিয়া, “”এই বাবুল সুপ্রিয় পদ্মফুল প্রতীকে বিধানসভা নির্বাচনে টালিগঞ্জে দাঁড়িয়ে অরূপ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে চল্লিশ হাজার ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন।
তিনি আবার আসানসোলে পর পর দুবার বিজেপির সাংসদ নির্বাচিত হন। আসানসোলের মানুষের সাথে তিনি বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। আবার কি সার্টিফিকেট দেবেন? উনি বালীগঞ্জে দাঁড়িয়ে জিতেছেন। কিন্তু সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের ভোটে যে লিড ছিল তা পাননি। মেদিনীপুরের ও বর্ধমানের মানুষ দিলীপ ঘোষ কে দেখেছে। আমি তাদের ওপর বিশ্বাস রাখি।আমাদের পরিক্রমা শেষ হয়েছে। নতুন করে পরিক্রমা শুরু করেছি। উনার পরিক্রমা শেষের মুখে। “”অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর চপারে আয়কর হানা প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন, “”ওটা অভিষেকের ছিল না। কোম্পানি ভাড়া দিয়েছিল। রাস্তায় যদি ওটাকে ধরে তাহলে তার দায়িত্ব কোম্পানির। উনি কেন ভয় পাচ্ছেন? বিধানসভা ও লোকসভা নির্বাচনে আমরা দেখেছি এখানকার ডিএমরা আমাদের নেতাদের চপার নামার অনুমতি দিতেন না। যোগীজীর দুটো প্রোগ্রাম বাতিল করতে হয়েছে। এটা যে কোম্পানি ভাড়া দিয়েছে তারা বুঝবেন। উনারা ইডি,সিবিআই, ইনকাম ট্যাক্স দেখলে বড় ভয় পাচ্ছেন। ভাবছেন এই বোধহয় কালীঘাটে চলে যাবে। “”
দুর্গাপুর, ১৫ এপ্রিল : রায়গঞ্জের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী কৃষ্ণ কল্যানীর সমর্থনে প্রচারে গিয়ে রাজ্যের মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় প্রসঙ্গক্রমে দিলীপ ঘোষের প্রবল সমালোচনা করে বলেন, “”মেদিনীপুরের সমস্ত গরুর দুধ দুইয়ে সোনা বের করার পর ঘোষ কে বর্ধমান -দুর্গাপুরে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে “”।বাবুল সুপ্রিয়র এই কটাক্ষের জবাব দিলেন দিলীপ ঘোষ সোমবার দুর্গাপুরে। দিলীপ ঘোষের পাল্টা প্রতিক্রিয়া, “”এই বাবুল সুপ্রিয় পদ্মফুল প্রতীকে বিধানসভা নির্বাচনে টালিগঞ্জে দাঁড়িয়ে অরূপ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে চল্লিশ হাজার ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন। তিনি আবার আসানসোলে পর পর দুবার বিজেপির সাংসদ নির্বাচিত হন। আসানসোলের মানুষের সাথে তিনি বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। আবার কি সার্টিফিকেট দেবেন? উনি বালীগঞ্জে দাঁড়িয়ে জিতেছেন। কিন্তু সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের ভোটে যে লিড ছিল তা পাননি। মেদিনীপুরের ও বর্ধমানের মানুষ দিলীপ ঘোষ কে দেখেছে। আমি তাদের ওপর বিশ্বাস রাখি।আমাদের পরিক্রমা শেষ হয়েছে। নতুন করে পরিক্রমা শুরু করেছি। উনার পরিক্রমা শেষের মুখে। “”অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর চপারে আয়কর হানা প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন, “”ওটা অভিষেকের ছিল না। কোম্পানি ভাড়া দিয়েছিল। রাস্তায় যদি ওটাকে ধরে তাহলে তার দায়িত্ব কোম্পানির। উনি কেন ভয় পাচ্ছেন? বিধানসভা ও লোকসভা নির্বাচনে আমরা দেখেছি এখানকার ডিএমরা আমাদের নেতাদের চপার নামার অনুমতি দিতেন না। যোগীজীর দুটো প্রোগ্রাম বাতিল করতে হয়েছে। এটা যে কোম্পানি ভাড়া দিয়েছে তারা বুঝবেন। উনারা ইডি,সিবিআই, ইনকাম ট্যাক্স দেখলে বড় ভয় পাচ্ছেন। ভাবছেন এই বোধহয় কালীঘাটে চলে যাবে। “”